এয়ারটেল 2G ডাটা প্যাককে 3G তে কনভার্ট করার ট্রিক (২০১৬)

এয়ারটেল 2G ডাটা প্যাককে 3G তে কনভার্ট করার ট্রিক (২০১৬)

আপনারা জানেন যে এয়ারটেল 3G ডাটা প্যাকের দাম অনেক। আর অনেকে 3G ইন্টারনেট প্যাকের রিচার্জ করতে পারেনা। এইজন্য আজ আমি আপনাদের এই পোস্টে বোলব যে এয়ারটেল 2G ডাটা প্যাকে 3G স্পিডে নেট কিভাবে ব্যবহার করবেন। এই ট্রিক শুধুমাত্র এয়ারটেল ব্যবহারকারী দের জন্য। যদি আপনি এয়ারটেল ব্যবহারকারী হন তাহলে আপনি 2G ডাটা প্যাকে 3G মজা নিতে পারবেন। আপনি যেকোন বড় ফাইলকে 2G ডাটা প্যাকের সাহায্যে অনেক তারাতারি ডাউনলোড করতে পারবেন। আর আপনি আপনার অনেক টাকা বাঁচাতে পারবেন।



এয়ারটেল 2G ডাটা প্যাককে 3G তে কনভার্ট করতে যা যা প্রয়োজন

1-: Airtel 2G/3G সিম কার্ড
2-: ১৯৮ টাকার 2G আনলিমিটেড ডাটা প্যাক।
3-: ২২ টাকার ছোট 3G প্যাক।

2G স্পিডকে 3G স্পিডে কিভাবে কনভার্ট করবেন।

১. প্রথমে রিচার্জ করুন ১৯৮ টাকার আনলিমিটেড 2G প্যাক।

২. এখন অপেক্ষা করুন ১০-১৫ মিনিট।

৩. এখন ২২ টাকার একটা 3G প্যাক অ্যাক্টিভ করুন।

৪. এখন দুই রিচার্জ সফল হবার পর ১২১ এ নিচের মত একটা এসএমএস পাঠান।

ADD (স্পেস) (যেকোন এয়ারটেল নাম্বার)
যেমন:- ADD 1246436757


এসএমএস পাঠানোর পর কিছুক্ষনের মধ্যেই আপনার মোবাইলে কনর্ফাম মেসেজ আসবে।

এখন উপভোগ করুন 2G ডাটা প্যাকে আনলিমিটেড 3G ইন্টারনেট।

বি:দ্র: - আপনার 3G প্লান এর বৈধতা যতদিন ততদিনই আপনি 3G স্পিড পাবেন।

শেষ কথা

2G স্পিডকে 3G স্পিডে কনভার্ট করার ট্রিক আপনার কেমন লাগল। যদি কোন সমস্যা হই তাহলে আপনি কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন।
এয়ারটেল আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট ট্রিক (২০১৬)

এয়ারটেল আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট ট্রিক (২০১৬)

আমরা সবাই জানি যে এয়ারটেল ভারতের সবথেকে ভাল নেটওয়ার্ক সার্ভিস। এবং আমার মনে হয় আপনার কাছেও এয়ারটেল এর সিম আছে। তাই এই পোস্টে আজ আমি আপানাদের এই প্রথম কোন সিম সার্ভিস এর বিষয়ে ফ্রি ইন্টারনেট ট্রিক এর আর্টিকেল লেখছি। যেখানে আপনি এয়ারটেল সিম থেকে ফ্রিতে 3G ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।



ফ্রি ইন্টারনেট এর জন্য আপনার কাছে যা যা থাকা প্রয়োজন??

Requirement

1-: Airtel 2G/3G সিম কার্ড
2-: APN :- Airtelgprs.com
3-: 0 balence or 0 data MB
4-: Slow DNS VPN অ্যাপ

এয়ারটেল সিম থেকে ফ্রিতে ইন্টারনেট কিভাবে চালাবেন

১. সবচেয়ে প্রথমে গুগল প্লে স্টোর থেকে Slow DNS VPN ডাউনলোড করুন।

২. এখন slow dns অ্যাপ ওপেন করুন।

৩. এখন একটি লিস্টে ফ্রি সার্ভার থাকবে ওখান থেকে যে কোন একটি ফ্রি সার্ভার সিলেক্ট করুন।

৪. এখন DNS Address এ লিখুন 122.160.237.201 অথবা 202.56.230.7 অথবা 59.144.127.117

এখন connect বাটানে ক্লিক করুন কিছুক্ষণ প্রসেস হবে তারপর কানেক্ট হয়ে যাবে এখন আপনি যাখুশি ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারেন, নিচে স্ক্রিনশট দেওয়া আছে স্ক্রিনশট এর সাহায্যে সেটিং করে নিন।



আসা করি এয়ারটেল আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট ট্রিক আপনার পছন্দ হবে যদি এই ট্রিকে আপনার কোন হেল্প হয় তাহলে আপনিও আমাদের হেল্প করতে পারেন আমাদের পোস্টকে সোশাল সাইটে সেয়ার করে। ধন্যবাদ
মেমোরি কার্ড ব্যবহার করে এন্ড্রয়েড মোবাইলের Ram কিভাবে বাড়াবেন (সম্পূন্ন গাইড)

মেমোরি কার্ড ব্যবহার করে এন্ড্রয়েড মোবাইলের Ram কিভাবে বাড়াবেন (সম্পূন্ন গাইড)

আজ আমি আপনাদেরকে বোলব যে মেমোরি কার্ড ব্যবহার করে কিভাবে এন্ড্রয়েডে ফোনে এর RAM বাড়াবেন। এখন দুনিয়াই সবথেকে বেশি এন্ড্রয়েড মোবাইল এর ব্যবহার হচ্ছে। আজকাল এন্ড্রয়েড মোবাইলে কম RAM হবার জন্য অনেক প্রবলেম হয়, যেমন হ্যাংগিং প্রবলেম, বেশি সাইজ এর গেম খেলতে না পারা, আরো অনেক কিছু প্রবলেম। যদি আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল এর আসল মজা নিতে চান তাহলে RAM বাড়িয়ে দেখুন, আপনি সস্তা ফোনেও দামি ফোনের মতন বৈশিষ্ঠ উপভোগ করতে পারবেন। এন্ড্রয়েড মোবাইল সবচেয়ে প্রথমে ২০০৫ স্টার্ট হয়েছিল। আর এখন সবার কাছে এন্ড্রয়েড ফোন আছে। আর সবাই এটার মধ্যে গেম খেলা পছন্দ করে কিন্তু কিছু গেমের সাইজ অনেক বেশি হয় যেমন ASPHALT 8 এর সাইজ ১.৫ জিবি। Asphalt 8 সব মোবাইলে খেলা যাই না কারণ সব এন্ড্রয়েড ফোনের Ram ২ জিবি হয় না।



Roehsoft RAM expander কি

Roehsoft RAM expander একটি এন্ড্রয়েড অ্যাপ যেটার ব্যবহার করে আমরা মেমোরি কার্ড থেকে এন্ড্রয়েড ফোনের Ram বাড়াতে পারবেন। Ram বাড়ানোর জন্য এই অ্যাপ এখনও পর্যন্ত সবথেকে ভাল অ্যাপ্লিকেশান। কিন্তু একটি প্রবলেম আছে এই অ্যাপ্লিকেশান ব্যবহার করার জন্য আপনাকে এটা কিনতে হবে।

এই এপ্লিকেশনের সাহায্যে RAM বাড়াতে যা যা প্রয়োজন তা নিচে দেয়া হলো-

• এন্ড্রয়েড ফোন
• মেমোরি কার্ড (minimum Class 4)
• Memory Info & Swapfile Check

এন্ড্রয়েড মোবাইলের Ram বাড়ানো জন্য সবথেকে ভাল উপায় কি

এন্ড্রয়েড মোবাইলের Ram বাড়ানো জন্য অনেক ট্রিক আছে। কিন্তু সবচেয়ে পপুলার হচ্ছে Reohsoft RAM Expander আর সেকেন্ড হচ্ছে Swapper অ্যাপ। এই দুই উপায় ব্যবহার করার জন্য আপনার ফোন রুট হতে হবে।

ReohSoft RAM expander ব্যবহার করে Ram কিভাবে বাড়াবেন

২. Reohsoft ইন্সটল করুন, এখন রুট পারমিশনে গ্রান্ট (Grant) করুন।

৩. এখন একটি অপশন দেখতে পাবেন SwpFile এর এখন আপনার হিসাব মত সিলেক্ট করুন আপনি ৪ জিবি পর্যন্ত Ram বাড়াতে পারবেন।

৪. SwpFile সিলেক্ট করার পর আপনি সবচেয়ে উপরের দিকে Swap active এর অপশন দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করুন।

৫. এখন আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে যে আপনি swap ফাইল Sd কার্ডে তৈরি করতে চান নাকি মেমোরি কার্ডে। মনে রাখাবেন যততা swap ফাইল সিলেক্ট করবেন তততা জাইগা swap ফাইল আপনার Sd কার্ড অথবা মেমোরি কার্ড থেকে কেটে নেবে।

৬. এবার আপনাকে swap active অপশনে ক্লিক করতে হবে তারপর swap ফাইল create হতে শুরু হবে।

৭. যখন swap ফাইল create হয়ে যাবে তখন আবার আপনাকে Swap Active এ ক্লিক করতে হবে তারপর যে swap file আপনি create করেছেন সেটা অ্যাক্টিভ হয়ে যাবে আর একদিক দিয়ে এখন আপনার ফোনে ভার্চুয়াল Ram এর মতন কাজ করবে। এখন আপনি আরামসে অধিক সাইজ গেমসস খেলতে পারবেন।
Paytm প্রোমো কোড এবং রিচার্জ ক্যাশব্যাক অফার ২০১৬

Paytm প্রোমো কোড এবং রিচার্জ ক্যাশব্যাক অফার ২০১৬

Paytm, ভারতের ই-কমার্স রিচার্জ এবং শপিং ওয়েব সাইট। প্রথমে এটা শুধুমাত্র মোবাইল, ডিটিএইচ রিচার্জ এর জন্য ব্যবহার হত কিন্তু পরে শপিং, বিল পেমেন্ট, বাস টিকিট বুকিং আর ফি জমা করা যাচ্ছে। এখন কিছু দিন আগে paytm তার প্রচারের জন্য প্রোমো কূপোন কোড আর ক্যাশব্যাক অফার এর বৈশিষ্ট অ্যাড করেছে। এতে নতুন কাস্টমারের পপুলেশন বারবে। peytm থেকে সকল সার্কেল এর মোবাইল রিচার্জ, ডিটিএইচ বিল পেমেন্ট, ইলেক্ট্রিসিটি বিল পেমেন্ট করতে পারবেন।



আজকের Paytm কুপোন কোড এর লিস্ট দেখুন

◘ ১০০ টাকার রিচার্জে ৫০ টাকা ক্যাশব্যাক (নতুন ব্যবহারকারী দের জন্য) -

NEW50




◘ ৫০ টাকা বা তার বেশি রিচার্জে ৫ টাকা ক্যাশব্যাক -

RC35



◘ ১০০ টাকা অথবা তার বেশি রিচার্জে ১০ টাকা ক্যাশব্যাক (5 টাইমস বৈধ) - RECH100

◘ রিচার্জ আর বিল পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক পান (সর্বোচ্চ ক্যাশব্যাক ১০০ টাকা) - PAYTMKARO

◘ মেট্রো কার্ড রিচার্জে ৪০ টাকা ক্যাশব্যাক - DMETRO

◘ মেট্রো রিচার্জে ১০% ক্যাশব্যাক - METRO100

◘ ২০ টাকা বা তার বেশি রিচার্জে ১০% ক্যাশব্যাক - GRAB4

◘ রিলায়েন্স বিল পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক - PAYTMRCOM
Whatsapp থেকে ভিডিও কল কিভাবে করবেন

Whatsapp থেকে ভিডিও কল কিভাবে করবেন

আপনি কি জানেন এখন আপনি whatsapp থেকে ভিডিও কল করতে পারবেন, যদি না জানেন তাহলে আজ এই নতুন পোস্তে আমি আপনাদের বোলব যে আপনি কিভাবে whatsapp থেকে খুব সহজেই ভিডিও কল করতে পারবেন। যদি আপনি এটা ভাবেন যে whatsapp অফিসিয়ালি ভাবে ভিডিও কল এর বৈশিষ্ট্য ঘোষনা করেছে কি, তাহলে আপনার জানবার জন্য বলে দিচ্ছি যে এইটা whatsapp অফিসিয়াল ভাবে ভিডিও কল বৈশিষ্ট্য ঘোষনা করেনি, এটি একটি তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ যা আপনার whatsapp থেকে ভিডিও কল করার জন্য সুবিধা দিচ্ছে।
বন্ধুরা এই অ্যাপটার নাম Booyah, এটি আপনি প্লে স্টোর থেকে ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন

তাহলে আসুন জেনেনি Booyah android অ্যাপ থেকে ফ্রিতে whatsapp ভিডিও কল কিভাবে করবেন।

স্টেপ ১. প্রথমে Booyah অ্যাপ ডাউনলোড করুন (প্লে স্টোর লিংক)

স্টেপ ২. অ্যাপ্লিকেশান ওপেন করুন, আর অ্যাপকে ফুল অ্যাক্সেস দিন।

স্টেপ ৩. এখন অ্যাপ্লিকেশান ওপেন করুন, এখন আপনি ভিডিও কল করার জন্য বন্ধু অ্যাড করুন, এর জন্য + চিহ্নে ট্যাব করুন

স্টেপ ৪. এখন অ্যাড করার পর আপনার বন্ধুর whatsapp অ্যাকাউন্টে একটি লিংক যাবে, সেখানে অনাকে ক্লিক করে আপনার সাথে সরাসরি ভিডিও কল করতে পারবেন। কিন্তু মনে রাখবেন আপনার বন্ধুর কাছেও যেন Booyah অ্যাপ থাকতে হবে।

তাহলে বন্ধুরা, এই হল whatsapp থেকে ভিডিও কল করার জন্য নতুন এবং ওয়াকিং ট্রিক।
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে হ্যাক করুন ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে হ্যাক করুন ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড

যদি আপনার প্রতিবেশীর কাছে সুপার ফাস্ট ওয়াইফাই থাকে ত আপনি সাধারণ ভাবে অনার ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারেন। যদি আপনার প্রতিবেশী তার ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল এর সাহায্যে অনার ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড জানতে পারবেন। আপনাকে ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড জানবার জন্য WPS Wpa Tester অ্যাপ এর দরকার। আমি আপনাকে WPS Wpa Tester প্রিমিয়াম ভার্শন ফ্রিতে দিচ্ছি, যার দাম প্লে স্টোরে ৬২ টাকা। যার সাহায্যে আপনি WPS ওয়াইফাইকে খুব সহজেই হ্যাক করতে পারবেন।

রিকয়ারমেন্ট

১. রুটেড অ্যান্ড্রয়েড ফোন।

২ Busybox App - Download Link

৩. Terminal Emilutor - Download Link

WPS Wpa Tester প্রিমিয়াম ভার্শন থেকে ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড কিকরে জানবেন

১. WPS Wpa Tester প্রিমিয়াম ভার্শন কে ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। - এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন

২. WPS wpa Tester কে ওপেন করে রিফ্রেশ তে ক্লিক করুন।

৩. এখন ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এর লিস্ট শোও হবে।

৪. এখন আপনাকে কিছু ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এ রেড লক আর কিছুতে গ্রিন লক দেখতে পাবেন। গ্রিন লক এর উপর ক্লিক করুন।

৫. Try To Connect এ ক্লিক করুন। এখন আপনি মেনু দেখতে পাবেন, সব মেনু গুলি একএক বার করে ট্রাই করুন।

৬. কিছু সেকেন্ড এর মধ্যে আপনি একটি পপ আপ পেজ দেখতে পাবেন, যেখানে ওয়াইফাই রাউটার এর পাসওয়ার্ড থাকবে।

৭. এখন ওই পাসওয়ার্ড কে কপি করে,ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড এ পেস্ট করুন। আর ফ্রি ওয়াইফাই এর মজা নিন।
Wifikill Apk : আপনার বন্ধুর wifi কানেকশনকে ডিসকানেক্ট করুন

Wifikill Apk : আপনার বন্ধুর wifi কানেকশনকে ডিসকানেক্ট করুন

আপনি কি আপনার বন্ধুর/প্রতিবেশির wifi কানেকশনকে ডিসকানেক্ট করতে চান। আমি আজ আপনাদের বলব যে আপনার বন্ধুর এবং প্রতিবেশির wifi কানেকশনকে ডিসকানেক্ট করে কিভাবে ওনার সাথে মজা করতে হয়। আপনার বন্ধু wifi কানেক্ট করবে কিন্তু ও কোন ব্রাউজার অথবা ডাউনলোড করতে পারবে না। আর যখন আপনি আপনার বন্ধুকে বলবেন যে আপনার ফোনে wifi কাজ করছে তখন আপনার বন্ধুর ফেস দেখতে আরো মজা লাগবে।

এই ট্রিক আপনি তখনই ব্যবহার করতে পারবেন যখন অন্য কারোর জন্য আপনার wifi স্লো হয়ে যাবে। মানে যখন আপনি এবং অন্য কোন ব্যাক্তি একটাই wifi কানেকশেন থেকে কানেক্ট করেন তো আপনি ওনার wifi কানেকশেনকে বন্ধ করতে পারবেন, আর নিজে হাই স্পিডে ব্রাউজিং এবং ডাউনলোডিং করতে পারবেন।

wifi kill অ্যাপ ব্যবহারের জন্য রিকয়ারমেন্ট।

> রুটেড অ্যান্ড্রয়েড ফোন

> Android version 4.0 + হতে হবে

> wifi kill অ্যাপ্লিকেশন

> যার wifi কানেকশেনকে ডিসকানেক্ট করতে চান সেই wifi কানেকশেন থেকে আপনার ফোনে কানেক্ট হতে হবে

বন্ধুর এবং প্রতিবেশির wifi কানেকশেকে ডিসকানেক্ট করার জন্য স্টেপ বাই স্টেপ গাইডঃ

১. প্রথমে wifi kill অ্যাপ ডাউনলোড করুন।

২. ডাউনলোড করার পর wifi kill অ্যাপ ইনস্টল করুন।

৩. এখন wifi kill অ্যাপ ওপেন করুন, যদি আপনার ফোন রুট করা না থাকে তো এই ট্রিক কাজ করবে না। রুট করার পর এই অ্যাপ্লিকেশান ওপেন করুন।

৪. এখন wifi kill অ্যাপ ওপেন করার পর ">" (play) চিহ্নে ক্লিক করুন।

৫. এখন wifi kill অ্যাপে স্ক্যান শুরু হবে, আপনাকে ১ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

৬. স্ক্যান করার পর মডেম এর ip address দেখতে পাবেন।

৭. ip address তে ক্লিক করুন। এখন "grab" বাটনে ক্লিক করুন। তারপর "kill" বাটনে ক্লিক করুন।

৮. এখন আপনার বন্ধু আর ওয়াইফাই কানেকশেন ব্যবহার করতে পারবে না, এই ট্রিক এখনই ব্যবহার করে দেখুন আর আপনার বন্ধুর সাথে মজা করুন।

ওয়াইফাই কানেকশেনকে আবার কিভাবে ঠিক করবেন

১. "Grab all" বাটান কে আনটিক করুন। এখন "kill" বাটানে ক্লিক করুন।

২. এখন wifi kill অ্যাপ এর মেন স্ক্রিনে যেয়ে "❚❚" চিহ্নতে ক্লিক করুন।

৩. এখন আপনার বন্ধু এবং প্রতিবেশি wifi কানেকশেন ব্যবহার করতে পারবে।

যখনই আপনি কোন ওয়াইফাই তে কানেক্ট করেবেন আর ওয়াইফাই এর স্পিড কম হলে আপনি এই ট্রিক ব্যবহার করতে পারেন, এই ছোট অ্যাপ বোহুত কাজের। কিন্তু এটার ব্যবহার পাবলিক প্লেসে করবেন না।
PNB : পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর জন্য অনলাইনে কিভাবে রেজিস্টার করবেন

PNB : পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর জন্য অনলাইনে কিভাবে রেজিস্টার করবেন

PNB ইন্টারনেট ব্যাংকিং netpnb.com তে কিভাবে এক্টিভ করে। এখন ইন্টারনেট ব্যাংকিং থেকে অনলাইন পেমেন্ট করা বোহুত সজা এবং সুবিধা হয়ে গেছে। আমরা ঘরে বসে যেকোন জাইগাই পেমেন্ট করতে পারি। ইন্টারনেট ব্যাংকিংকে আমরা অনলাইন ব্যাংকিংও বলি।

ইন্টারনেট ব্যাংকিং অথবা অনলাইন ব্যাংকিং থকে আমরা মোবাইল রিচার্জ, বিল পেমেন্ট, সপিং ইত্যাদি পে করতে পারি।

ক্লায়েন্টদের ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার এর জন্য আপনার ব্যাংক ব্রাঞ্চতে এপ্লাই করতে হয়। পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক আপনাকে একটি ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দেই। ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড এর মাধ্যমে আমরা লগইন করে বিল পেমেন্ট করতে পারি।

কিন্তু আমরা ঘরে বসেই ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর জন্য আবেদন করতে পারি। আমি আপনাদের স্টেপ বাই স্টেপ প্রসেস বলব যে কি করে PNB তে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এক্টিভ করতে হয় ।

PNB তে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর জন্য রেজিস্টার কিভাবে করবেন?

স্টেপ ১. সবচেয়ে প্রথমে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজার থেকে https://www.netpnb.com ওপেন করুন। যদি আপনি মোবাইল ব্যবহার করেন ত রেজিস্টারের এর জন্য ক্রোম ব্রাউজার (Chrome Browser) ব্যবহার করুন।

স্টেপ ২. একটি ওয়েব পেজ ওপেন হবে সেখানে Retail User তে ক্লিক করুন।


স্টেপ ৩. পেজের নিচের ডান দিকে New User বলে একটি অপসেন আছে সেটায় ক্লিক করুন।


স্টেপ ৪. এখন আপনার একাউন্ট নাম্বার, জন্ম তারিখ অথবা পেন কার্ড নম্বর এন্টার করুন।

একাউন্ট নম্বর টাইপ করে, তারপর জন্ম তারিখ এন্টার করুন

স্টেপ ৫. সবকিছু বিবরন এন্টার করার পর ভেরিফাই তে ক্লিক করুন।

স্টেপ ৬. তারপর নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে আপনাকে ডেবিট কার্ড নম্বর আর এটিএম এর পাসওয়ার্ড টাইপ করতে হবে।

স্টেপ ৭. এখন আপনার রেজিস্টার মোবাইল নম্বরে একটি OTP যাবে মানে One time Password সেটা ভেরিফাই করুন।

স্টেপ ৮. একটি নতুন পেজ আসবে সেখানে আপনার ইউজার আইডি দেবে। ইউজার আইডির ঠিক নিচে পাসওয়ার্ড টাইপ করুন, আবার পাসওয়ার্ড নিশ্চিত করুন। এখন Terms and Condition বক্সে টিক দিন।

স্টেপ ৯. Complete Registration এ ক্লিক করুন, এখন আপনার ইন্টারনেট ব্যাংকিং রেজিস্টার হয়ে গেছে।

স্টেপ ১০. লগিন করার জন্য হোম পেজে যেয়ে Retail User এ ক্লিক করে আপনার ইউজার আইডি টাইপ করে তারপর পাসওয়ার্ড টাইপ করুন।

শেষ কথা

আমি আপনাদের বললাম পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সার্ভিস কিভাবে স্টার্ট করতে হয়। উপরে স্টেপ এবং স্কিনশত দিয়েছি যেখানে আপনার pnb অনলাইন ব্যাংকিং এ রেজিস্টার করার জন্য কোন প্রবলেম হবে না। ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড সবসময় মনে রাখবেন। কেননা বিনা ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ডে আপনি লগিন করতে পারবেন না।

যদি আপনি ৫ বার এর বেশি ভুল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন তাহলে আপনার একাউন্ট ব্যাংক সীজ করে দেবে।
এই জন্য পাসওয়ার্ড এন্টার করার সময় সতর্ক থাকবেন। যদি আপনার কোন প্রবলেম হয় তো আপনি PNB কাস্টমার কেয়ারে কল করতে পারেন - ১৮০০ ১৮০ ২২২২ এটা টোলফ্রি নম্বর।
লাকি প্যাচার অ্যাপ এর সাহায্যে অ্যান্ড্রয়েড গেম হ্যাক কিভাবে করে

লাকি প্যাচার অ্যাপ এর সাহায্যে অ্যান্ড্রয়েড গেম হ্যাক কিভাবে করে

আজ আমি আপনাদের সাথে যে ট্রিক বলতে যাচ্ছি সেটি খুবই আকর্ষণীয়। আমরা সবাই আমাদের স্মাটফোনে মধ্যে গেম খেলি। গুগুল প্লে স্টোরে আপনি ফ্রিতে বোহুত সারি গেম খুজে পাবেন কিন্তু এই ফ্রি গেমেও কিছু প্রিমিয়াম জিনিস থাকে যেমন কোন লক লেভেল অথবা কিছু অতিরিক্ত গ্যাজেট। এর ফলে গেম খেলার মজা দুগুন বেরে যাই। কিন্তু এই প্রিমিয়াম জিনিস গুলি পাবার জন্য এগুলিকে কিনতে হয়। কিন্তু আজ আমি আপনাদের জন্য যেই ট্রিক সেয়ার করতে যাচ্ছি যা এই অ্যাপ থেকে আপনি এই প্রিমিয়াম পণ্য বিনামূল্যে পেতে পারেন। এবং যদি কোন গেমে গুগুল বিজ্ঞাপন সো করে তো আপনি সেটাও ব্লক করতে পারবেন। আর এই সব কাজ আপনি করতে পারবেন লাকি প্যাচার অ্যাপ এর সাহায্যে।

এখন লাকি প্যাচার অ্যাপ এর সম্পর্কে আলোচনা করি এটার আর কাজ কি এবং কিভাবে করতে হয়।

লাকি প্যাচার কি?

লাকি প্যাচার অ্যাপ এমনই একটি অ্যাপ্লিকশন যেটা দিয়ে আপনি আপনার ফোনকে বিনা রুটে যেকোন গেমের প্রিমিয়াম প্রোডাক্ট অথবা কয়েন কিনতে পারবেন বিনামূল্যে। লাকি প্যাচার অ্যাপের সাহায্যে আপনি যেকোন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের Ads কে ব্লক করতে পারবেন।

লাকি প্যাচার অ্যাপ থেকে গেম হ্যাক কিভাবে করে?

আমি hill climb রেসিং গেমটি হ্যাক করে বলব। আপনি এই পদ্ধতিতে অনেক গেম হ্যাক করতে পারবেন।

স্টেপ ১. প্রথমে এখানে ক্লিক করে লাকি প্যাচার অ্যাপ ডাউনলোড করুন

স্টেপ ২. লাকি প্যাচার ইনস্টল করার পর অ্যাপটি ওপেন করুন এখন আপনার ফোনে সকল অ্যাপ দেখতে পাবেন। এখন আপনি যেই গেমটি হ্যাক করতে চান সেটাই ক্লিক করুন। যেমন এই tutorial জন্য আমি hill climb রেসিং গেমে ক্লিক করব।

স্টেপ ৩. তারপর কিছু অপসেন ওপেন হবে। ওখান থেকে আপনি ”Open Menu of Patches” তে ক্লিক করুন।

স্টেপ ৪. এখন ”Create Modified APK File” তে ক্লিক করুন।

স্টেপ ৫. এখন আপনাকে “APK rebuilt for InApp and LVL emulation” তে ক্লিক করতে হবে।

স্টেপ ৬. তারপর ”Rebuild The App” তে ক্লিক করুন।

স্টেপ ৭. Rebuild the app তে ক্লিক করার পর প্রসেসিং শুরু হবে। প্রসেস শেষ হবার পর যদি একটিও patch pattern সফল হয়ে যাই তো সেটার মানে গেম হ্যাক হয়ে গেছে। যদি একটাও patch pattern সফল না হয় তো সেটার মানে ওই গেমটি হ্যাক হবে না। এখন “Go to file” এ ক্লিক করুন।

স্টেপ ৮. এখন আপনার হ্যাক করা গেম তৈরি আছে। এখন এটাই ক্লিক করুন।

স্টেপ ৯. এখন কিছু অপসেন খুলবে ওখান থেকে “Uninstall and install” তে ক্লিক করুন।

স্টেপ ১০. এখন গেমটি আনইনস্টল করতে বলবে আপনি গেমটি আনইনস্টল করে ইনস্টল করুন।


এখন আপনার গেম তৈরি হয়ে গেছে। এখন গেমটি ওপেন করুন

স্টেপ ১১. এখন get coins তে ক্লিক করুন।

স্টেপ ১২. এখন আপনার যত কয়েন চাই সেটাই ক্লিক করুন।

স্টেপ ১৩. এখন লাকি প্যাচার অ্যাপে একটি অপসেন খুলবে। সেখানে yes করে ক্লিক করুন।

স্টেপ ১৪. এখন purchase complete এর একটি মেসেজ আসবে।


আজকে এই পর্যন্ত আর হে কেমন লাগল আপনার এই ট্রিক নিচে কমেন্টে করে নিশ্চই জানাবেন।

বি:দ্র: - লাকি প্যাচার অ্যাপ কিছু গেমে কাজ নাও হতে পারে কিন্তু এটাই কিছু জনপ্রিয় গেম যেমন temple run, istunt 2, subway surf, fast racing এর মত জনপ্রিয় গেমে কাজ করে।
কিভাবে অনলাইনে ক্রেডিট কার্ড ফ্রিতে তৈরি করবেন (সম্পূর্ণ গাইড)

কিভাবে অনলাইনে ক্রেডিট কার্ড ফ্রিতে তৈরি করবেন (সম্পূর্ণ গাইড)

আজ আমি বলব যে কি করে অনলাইনে ফ্রিতে ক্রেডিট কার্ড তৈরি করতে হয়।


আপনারা সবাই জানেন যে আজকাল অনলাইনে কিছু জিনিস কিনতে গেলে ক্রেডিট কার্ড/ডেবিট কার্ড এর প্রয়োজন হয় কিন্তু ক্রেডিট কার্ড আমাদের সবার কাছে থাকে না সেজন্য আমরা অনলাইন এ কিছু কিনতে পারিনা যদি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হই তো আমরা কোন বন্ধু অথবা কোন সাইবার কেফেতে যেয়ে কারো কাছে ক্রেডিট কার্ড নিয়ে পেমেন্ট করি তাই বর্তমানে আমাদের জীবনে ক্রেডিট কার্ড/ডেবিট কার্ড এর খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ক্রেডিট কার্ড কিভাবে বানাতে করতে হয় এটা বলার আগে আমি কিছু সেয়ার করতে চাই। আপনারা সবাই দয়া করে মন দিয়ে পরুন।

যদি আপনার ক্রেডিট কার্ড/ডেবিট কার্ড থাকে তাহলে আপনাকে এই জিনিস এর উপর খেয়াল রাখতে হবে।


১. আজকাল অনেক বাজে মানুষের থেকে একটি নম্বরে কল আসে তারপর বলে যে আমি ব্যাংক অফিস থেকে বলছি কিছু কারনের জন্য আপনার ডেবিট কার্ড ব্লক করে দেওয়া হয়েছে তাই আপনার ডেবিট কার্ড আবার এক্টিভ করার জন্য ভেরিফিকেসন করতে হবে এই জন্য আপনাকে কার্ড এর বিবরন বলুন। এই সব বলে, যদি আপনি একে সত্যি ভেবে আপনার কার্ড এর বিবরন বলে দেন তাহলে কিছু সময়ের মধ্যে আপনার কার্ড এর টাকা চুরি হয়ে যাবে, আমি এই জন্যই সেয়ার করছি কেননা আমার কাছেও এরকমই একটা কল এসেছিল। আপনার ব্যাংক আপনার কাছে কল করে কখনই এরকম প্রশ্ন করবে না কারন এই সব বাজে লোক করে তাই যদি কোনদিন আপনার কাছে এই রকম কল আসে আপনি তারাতারি পুলিশএ কল করে অভিযোগ করুন। অনেক মানুষ এই কুচক্রী লোকের শিকার হই আপনি যাতে এদের শিকার না হন এই জন্যই আমি সেয়ার করলাম

২. কোন অবিশ্বস্ত সাইটে আপনার ডেবিট কার্ড/cvv কোড নম্বর এন্টার করবেন না কেননা এটাও হই যে একটি ফেক সাইট বানিয়ে তারপর যখন আপনি ওই সাইটে যেয়ে আপনার কার্ডের বিবরন লিখে এন্টার করবেন তখন আপনার কার্ডের বিবরন ওই সাইটের মালিকের কাছে চলে যাবে তাই কোনদিনই অবিশ্বস্ত এ সাইটে কার্ডের বিবরন এন্টার করবেন না।

তাই বন্ধুরা এবার চলুন কিভাবে অনলাইনে ফ্রিতে ক্রেডিট কার্ড বানিয়ে কিরে অনলাইন শপিং এ ব্যবহার করতে হয়।


আসলে এই কার্ড এর আসল নাম হল Go MasterCard/Virtual Debit Card এই কার্ড গুলো তৈরি করে ফ্রির্চাজ (Freecharge), ফ্রির্চাজ কি এটাতো আপনারা সবাই জানেন যদি না জানেন কোন ব্যাপার না আমি বলে দিচ্ছি...

ফ্রিচার্জ কি আর এটা দিয়ে কি হয়?


ফ্রিচার্জ হল একটি অনলাইন রির্চাজ এর সাইট যেখানে আপনি যেকোন অনলাইনে রির্চাজ করতে পারেন, বিল পেমেন্ট করতে পারেন, শপিং করতে পারেন। ফ্রিচার্জ এ অলাইন শফিং এর জন্য একটি নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করেছে যার নাম ভার্চুয়াল কার্ড এই কার্ড ক্রেডিট কার্ড এবং ডেবিট কার্ড এর মতনই এই কার্ড কে ব্যবহার করে আপনি যেকোন অনলাইন শপিং করতে পারেন এটা সত্যিই একটি দারুন কার্ড। এবার নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন ফ্রিচার্জ কি এবং এটা কিসের জন্য কাজে লাগে।

এবার চলুন দেখেনি এই কার্ড কে কিভাবে বানাতে হয়।


প্রথমে আমাদের কে ফ্রিচার্জ এ একটি একাউন্ট বানাতে হবে ত চলুন প্রথমে জেনে নিই ফ্রিচার্জ এ একাউন্ট কিকরে তৈরি করতে হয়।

ফ্রিচার্জ এ একাউন্ট কিকরে তৈরি করতে হয়

Freecharge.in ওয়েব সাইটে গিয়ে একটি নতুন একাউন্ট রেজিস্টার করুন আপনি চাইলে ফ্রিচার্জের অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারেন অ্যাপ ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে পারেন তারপর ওখান থেকে একাউণ্ট বানাতে পারেন



একাউণ্ট তৈির করার জন্য freecharge.in এ যেয়ে তারপর Sign Up এ ক্লিক করুন।



তারপর স্ক্রীনশট দেখে no.1 এ ইমেল এড্রেস, no.2 এ আপনার নাম, no.3 আপনার ফোন নম্বর, no. 4 এ পাসওয়ার্ড লিখুন এবং Sign Up বাটন এ ক্লিক করুন



তারপর আপনার ফোন নাম্বারে একটি Message যাবে ওই message এ একটি OTP কোড থাকবে ওই কোডটি কপি করুন এবং no. 1 এ পেস্ত করুন এবং Confirm Number এ ক্লিক করুন ব্যস সঞ্জে সঞ্জে আপনার নম্বর ভেরিফাই হয়ে যাবে।

এখন আপনার ফ্রিচার্জে একাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে এখন আমাদেরকে ভার্চুয়াল কার্ড তৈরি করতে হবে তাই স্টেপস ফোল করুন।

ফ্রিচার্জে ভার্চুয়াল কার্ড কি করে বানাতে হয়?


একাউন্ট তৈরি করার পর এখানে ক্লিক করুন

MPin সেট করুন



MPin হল পাসওয়ার্ড এর মতন একটি security কোড তাই এক ৪ ডিজিট Mpin সেট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন

View Go Master Card এ ক্লিক করুন


View Card এ ক্লিক করার পর আপনার যে Mpin সেট করেছিলেন সেটা এন্টার করুন ব্যাস আপনার সামনে আপনার কার্ড স্কিন এ চলে আসবে। আপনি নিচের স্ক্রিনশট ভার্চুয়াল কার্ড এই রকম হবে

Freecharge Go Master Card
No.1 এ আপনার কার্ডের নাম্বার।

No.2 তে কার্ডের CVV নম্বর।

No.3 তে কার্ডের expire date লেখা আছে।

শেষ কথা

তাই বন্ধুরা এবার নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন অনলাইনে ভার্চুয়াল কার্ড কিকরে বানাতে হয়। এবার জানব এই কার্ডকে অনলাইন শপিং য়ে পেমেন্ট করার জন্য কিভাবে ব্যাবহার করতে হয়

অনলাইন শপিং এ ভার্চুয়াল কার্ড কিভাবে ব্যবহার করবেন



যখন আপনি অনলাইন শপিং এ পেমেন্ট করবেন তখন পেমেন্ট অপশেনে অনেক কিছু অপশেন আসে যেমন Credit Card/Debid Card/Net Banking/Pay Pal আরো অনেক কিছু থাকে তাই এখন আমরা পেমেন্ট অপশেনে ক্রেডিট কার্ড (Credit Card) সিলেক্ট করব


এখন আপনি আপনার ভার্চুয়াল কার্ডের ১৬ ডিসিত নম্বর এন্টার করুন, যা আপনি No. 1 স্ক্রিনশট এ দেখতে পাচ্ছেন এবং

No. 2 এ CVV নম্বর এন্টার করে Procced to checkout এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার ফ্রিচার্জ রেজিস্টার মোবাইল নাম্বারে একটি কোড যাবে ওই কোডটা এন্টার করুন এবং পেমেন্ট কনফার্ম করুন ব্যস আপনার পেমেন্ট সফল হয়ে যাবে আর আপনার রেজিস্টার নম্বরে একটা মেসেজ আসবে ঠিক এইরকম
“Thank you for using freecharge go master card for purchasing worth Rs. _ এই ভাবে আপনি অনলাইনে ভারচুয়াল কার্ড কে ব্যবহার করতে পারেন।